1. admin@naragatirsangbad.com : admin :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
লোহাগড়ায় কাঠ বোঝাই অবৈধ লাটা উল্টে পড়ে ১ যুবকের মৃত্যু হয়েছে। লোহাগড়ায় নারী মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার হরিণাকুন্ডু পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৫ ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত।  খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে ঢাকাস্থ ইরানি রাষ্ট্রদূত মনসুর চাভোশির দলিত জনগোষ্ঠীর ঝরেপড়া ১৪০ শিক্ষার্থী পেল শিক্ষা উপকরণ  লোহাগড়ায় সর্বদলীয় নেতা মেম্বার ধলু, যে দল ক্ষমতায় যায় সেই দলই তার  লোহাগড়ায় পুলিশের পৃথক দুটি অভিযানে ইয়াবাসহ পুরুষ ও নারী ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার।  গোপালগঞ্জে জেলা বিএনপির নতুন আরো একটি কার্যালয়ে উদ্ভোধন রামপালে স্বপযাত্রার শিশুদের উদ্ভাবনী উৎসব মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাবের বার্ষিক কমিটি গঠন সভাপতি শহিদুল, সম্পাদক শামীম।

সময় হলে কেউ যাচ্ছেন নামাজে, আর কেউ যাচ্ছেন দেবী দর্শনে

নড়াগাতীর সংবাদ ডেস্ক :
  • প্রকাশের সময় : শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৩৯ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে

 

নড়াইলে একই আঙিনায় মসজিদ-মন্দির, নামাজ ও পূজা চলছে নির্বিঘ্নে। নড়াইল পৌরসভার মহিষখোলা এলাকায় প্রায় চার দশক ধরে হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে তাদের ধর্মীয় উৎসব উদযাপন করছে। ছোট্ট একটি মাঠের একপাশে মসজিদ আর অন্যপাশে মন্দির। সময় হলে কেউ যাচ্ছেন নামাজে,আর কেউ যাচ্ছেন দেবী দর্শনে। স্বাধীনভাবে যার যার ধর্ম পালন করছেন সবাই।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,নড়াইলের পুরান সাব রেজিস্ট্র কার্যলয়টি ছিল মহিষখোলায় । সেই কার্যালয়ের পাশে ১৯৮৫ সালে মহিষখোলা পুরাতন সাব রেজিস্ট্র জামে মসজিদ নামের এই মসজিদটি প্রতিষ্ঠিত হয়। পরে সেই মহিষখোলায় ১৯৯২ সালে নতুন করে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। আর ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় মহিষখোলা সর্বজনীয় পূজা মন্দির। নিজস্ব জাগায় মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

নড়ালের চিত্রা নদীর পাড়ে একটি ছোট্ট একটি মাঠ। মাঠের পশ্চিম পাশে মসজিদ, আর উত্তর পাশে রয়েছে মন্দিরটি। স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা হলে, তারা বলেন শান্তিপূর্ণভাবে আমরা হিন্দু – মুসলিম একই পরিবারের সদস্য হিসেবে বসবাস করৈ আসছি। প্রত্যেকেই নিজ নিজ ধর্ম পালনের পাশাপাশি অন্য ধর্মের প্রতিও শ্রদ্ধাশীল। মহিষখোলা পুরাতন সাব রেজিস্ট্র কার্যালয় জামে মসজিদের ইমাম মো. ইনামুল ইসলাম বলেন, আমরা মন্দির কমিটিকে আমাদের নামাজের সময়সূচি দিয়েছি। তারা নামাজের সময় মন্দির কমিটি তাদের কার্যক্রম সীমিত রাখেন। নামাজ শেষ হলে স্বাভাবিক নিয়মেই পূজার কাজ চলে। আমরা সবাই মিলেমিশে একসঙ্গে বসবাস করছি।

মহিষখোলা সার্বজনীন পূজা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক শুভংকর সরকার ট্রুপাল বলেন, এই এলাকায় মুসলমান সম্প্রদায়ের মানুষ বেশি হলেও কখনোই আমাদের পূজা করতে কোনো সমস্যার সম্মুখীন হই না৷ আমরা সবাই মিলেমিশে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছি।

এ বিষয়ে জামে মসজিদের ইমাম ইনামুল ইসলাম বলেন,আমাদের মন্দির এবং মসজিদ পাশাপাশি। আমাদের এখানে কোন সমস্যা ইতিপূর্বে হয় নাই আগামীতেও ইনশাআল্লাহ হবে না।

Facebook Comments Box

এই সংবাদটি শেয়ার করুনঃ

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ নড়াগাতীর সংবাদ।
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park