আরাফাত শিকদার কক্সবাজার
চট্টগ্রাম জেলা লোহাগাড়া থানা প্রশাসনের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। কলাউজান ইউনিয়নের নৌকার নির্বাচিত অবৈধ চেয়ারম্যানের প্রধান এজেন্ট ও বিগত দিনের নির্বাচনে ভোট ডাকাতির প্রধান এজেন্ট ও বাস্তব কারি।
মোহাম্মদ শাজাহান তার নেতৃত্বে কলাউজান ইউনিয়নে ৯ টি কেন্দ্রে মধ্যেই চলছে ভোট ডাকাত তার নেতৃত্ব ছিল বিশাল এক সন্ত্রাস বাহিনীর দল তার হাতে ছিল অস্ত্র মানুষের কাছ থেকে ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছিল। মোঃ শাহজাহান বিগত দিনে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জনাব নুরুল আলম চৌধুরী নুরু। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হওয়াই জনগণের ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নিয়েছিল বারবার ইউনিয়ন পরিষদের। সরকারি বরাদ্দ যে চালগুলো আসতো এসব চালগোলা বিক্রি করতো। শাহজাহান গত পাঁচই আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ার কারণে অবৈধ। চেয়ারম্যান এম এ ওয়াহেদ। পলাতক হওয়ার কারণে তার প্রধান এজেন্ট। শাহজাহান এখনো এলাকায় ঘুরিয়ে বেড়াচ্ছে সে এখন নাকি বিএনপির বড় নেতা সে কলাউজান ইউনিয়নে বিভিন্ন স্থানে তার পরিচয় দিয়ে বেড়াচ্ছে সে নাকি বিএনপি’র একজন বড় নেতার আস্থাভাজন কিন্তু আমি লোহাগাডা।
উপজেলা বিএনপির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলে জানতে পারি। শাহজান নামে ওই ব্যক্তিকে কোন দলে আশ্রয় প্রদান করবে না সরকারি টিআরসি অন্তর্ভুক্ত। কলাউজান ইউনিয়নে একটি এজেন্ট শাখা রয়েছে তার হাতে কিন্তু সচেতন মহলের প্রশ্ন কিভাবে থাকতে পারে একজন অবৈধ চেয়ারম্যানের ভোট চিন্তাই কারীর। প্রধান এজেন্টের হাতে আমি এই বিষয় নিয়ে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মহোদয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি অতি শীঘ্রই এসব সন্ত্রাসীদেরকে। আইন আনুক ভাবে তদন্ত করে আইনের ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বিশেষ অনুরোধ জানাচ্ছি।