২০১৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর থানায় মামলা আছে বলে স্বাক্ষীদের আসামী হিসেবে আটক করে থানায় নিয়ে অমানবিক নির্যাতন , আসামীদের ছেড়ে দেয়ার কথা বলে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেয়া, নির্বাচনী প্রচারনায় বাঁধাসহ মামলার বাদী সলিসিটর মোঃ একরামুল হক মজুমদারের গাড়ী ও অফিস ভাংচুরসহ মামলার বাদীকে হত্যার অভিযোগে ২১ জনকে স্বাক্ষী করে আরো ৪০/৫০ জনকে অজ্ঞাত রেখে মামলা দায়ের করেছেন বিএনপিনেতা সলিসিটর মোঃ একরামুল হক মজুমদার।
বৃষ্পতিবার দুপুরে ( ৫ সেপ্টেম্বর ২৪ইং ) কুমিল্লা আদালতে এই মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামী সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তাফা কামাল, নাঙ্গলকোট উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি পেড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল হামিদ, আশারকোটা গ্রামের মোঃ মাঈন উদ্দিন, ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম রুবেল, আওয়ামীলীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ শাহজাহান বাবলু, মোস্তাক মিয়া, নজরুল ইসলাম ( সাবেক ওসি নাঙ্গলকোট), আবু ইসহাক, হান্নান মিয়াজি , ফরাদ, ইমরান, নোমান, সাইফুল, তুহিন, মিরাজ হোসেন, মেহেদী, শরীফ, আলমগীর, শাহীন, রিয়াদ, মোঃ সুমন, তুহিন, পারভেজ, সাইফুল ইসলাম, এয়াকুব নবী, মোঃ জসিম উদ্দিন, মোঃ আলমগীর হোসেন অপু, মোঃ কামাল হোসেন নয়ন, মোঃ দ্বীন মোহাম্মদ, মোঃ শাহ পরান, মোঃ একরামুল হক, মোঃ নজরুল ইসলাম , মোঃ মানিক ও মোঃ মনির। এছাড়া আরো ৪০/৫০ জনের নামে অজ্ঞাত রেখে কুমিল্লা আদালতে মামলা দায়ের করা হয়।